আমাদের রংপুর প্রতিনিধি জেবা সামিহা পাঠিয়েছে তার লেখা নতুন কবিতা। চলুন দেখে নেয়া যাক।
কবিতা: বীরঙ্গনা মা।
লেখা: জেবা সামিহা।
দেখো,
আমার মায়ের কপালে ফুটে উঠেছে আমার দেশের লাল সূর্য। তোমরা বলবে সে তো লাল টিপ, স্বাধীন বাংলার বীরাঙ্গনার প্রতীক। মূর্খ তোমরা, অন্ধ তোমরা তোমরা জানোনা আমার মায়ের গল্পটা? কি বলছো?
বীরাঙ্গনার ত্যাগকে সম্মান জানাও? মাসে মাসে টাকা পাঠাও?
ওরে কাঙ্গাল!
আমার মাকে কবে মা বলে ডেকেছিস? কবে কোন বিদেশিকে বলেছিস, আমি বীরঙ্গনা মায়ের সন্তান? কবে দুচোখে জল নিয়ে,
বুক ভরা গর্ব আর ভালোবাসা নিয়ে চিৎকার করে বলেছিস
মা আমি তোমার জন্ম দেওয়া বাংলার সন্তান? কবে বাংলার মানুষরূপধারী পশুর কাছে, চোখে রক্ত মাখা আগুন নিয়ে, বলেছিস আমি বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান?
ওরে অবুঝ দেহের বাংলার সন্তান! কবে আমার মা কে মা বলে ডেকে, এসেছিস তোরা নতুন করে চিনতে? কবে আমায় তোরা জানিয়েছিস বোন, আমিও বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান? কবে বলেছিস, মা তোমার গল্প বলো আমি ঘুম থেকে জেগে উঠবো?
নব কিশোরীরা!
তোমরা কি বায়না করেছিলে, আমার মায়ের মতো করে সাজার জন্যে? আচ্ছা যুবতীরা,
তোমরা আমার মায়ের মতোন টিপ পড়তে চাও না? আমার মায়ের মতোন করে সেজে শক্তি পাও না? শক্তি পাও না কালো ছায়ার বিরুদ্ধে লড়ার?
আমার মায়ের ত্যাগে জন্মেছে আমার বাংলা, তাই তো মাকে জানাই শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা। আমি মায়ের পাশে সাময়িক করুনা নিয়ে দাড়াই না, আমি দু-তিন দিন মায়ের খবর নিতে যাই না। আমি ভালোবেসে বুকে বাঁধি আমার বীরাঙ্গনা মাকে, আমি শান্তিতে ঘুমোতে চাই আমার মায়ের কোলে। কারন,
আমি এই স্বাধীন বাংলার বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান।
কবিতা: বীরঙ্গনা মা।
লেখা: জেবা সামিহা।
দেখো,
আমার মায়ের কপালে ফুটে উঠেছে আমার দেশের লাল সূর্য। তোমরা বলবে সে তো লাল টিপ, স্বাধীন বাংলার বীরাঙ্গনার প্রতীক। মূর্খ তোমরা, অন্ধ তোমরা তোমরা জানোনা আমার মায়ের গল্পটা? কি বলছো?
বীরাঙ্গনার ত্যাগকে সম্মান জানাও? মাসে মাসে টাকা পাঠাও?
ওরে কাঙ্গাল!
আমার মাকে কবে মা বলে ডেকেছিস? কবে কোন বিদেশিকে বলেছিস, আমি বীরঙ্গনা মায়ের সন্তান? কবে দুচোখে জল নিয়ে,
বুক ভরা গর্ব আর ভালোবাসা নিয়ে চিৎকার করে বলেছিস
মা আমি তোমার জন্ম দেওয়া বাংলার সন্তান? কবে বাংলার মানুষরূপধারী পশুর কাছে, চোখে রক্ত মাখা আগুন নিয়ে, বলেছিস আমি বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান?
ওরে অবুঝ দেহের বাংলার সন্তান! কবে আমার মা কে মা বলে ডেকে, এসেছিস তোরা নতুন করে চিনতে? কবে আমায় তোরা জানিয়েছিস বোন, আমিও বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান? কবে বলেছিস, মা তোমার গল্প বলো আমি ঘুম থেকে জেগে উঠবো?
নব কিশোরীরা!
তোমরা কি বায়না করেছিলে, আমার মায়ের মতো করে সাজার জন্যে? আচ্ছা যুবতীরা,
তোমরা আমার মায়ের মতোন টিপ পড়তে চাও না? আমার মায়ের মতোন করে সেজে শক্তি পাও না? শক্তি পাও না কালো ছায়ার বিরুদ্ধে লড়ার?
আমার মায়ের ত্যাগে জন্মেছে আমার বাংলা, তাই তো মাকে জানাই শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা। আমি মায়ের পাশে সাময়িক করুনা নিয়ে দাড়াই না, আমি দু-তিন দিন মায়ের খবর নিতে যাই না। আমি ভালোবেসে বুকে বাঁধি আমার বীরাঙ্গনা মাকে, আমি শান্তিতে ঘুমোতে চাই আমার মায়ের কোলে। কারন,
আমি এই স্বাধীন বাংলার বীরাঙ্গনা মায়ের সন্তান।
কবিতা: বীরঙ্গনা মা।
Reviewed by সম্পাদক
on
শনিবার, ফেব্রুয়ারী ২৩, ২০১৯
Rating: